এশিয়া কাপ কে কতবার নিয়েছে | এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন লিস্ট

4.8/5 - (57 votes)

এশিয়া কাপ কে কতবার নিয়েছে বা এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন লিস্ট এমন প্রশ্ন ক্রিকেট প্রেমি মানুষের মাঝে থাকেই কারন মানুষ ইতিহাস জানতে চাই। জানতে চাই এশিয়া কাপ  কে কতবার নিয়েছে তাহলে চলুন শুরু করা যাক। ভারত ৮ বার ( ১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯০, ১৯৯৫, ২০১০, ২০১৬, ২০১৮,২০২৩ ) সালে।  শ্রীলঙ্কা ৬ বার ( ১৯৮৬, ১৯৯৭, ২০০৪, ২০০৮, ২০১৪, ২০২২ ) সালে, পাকিস্তান ২ বার ( ২০০০, ২০১২ ) সালে এশিয়া কাপ নিয়েছে। বিস্তারিত নিচে:

এশিয়া কাপ কে কতবার নিয়েছে

 

এশিয়া কাপ কে কতবার নিয়েছে

এশিয়া কাপের প্রথমক আসর ১৯৮৫ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত হয়। এখনো পর্যন্ত ১৫টি আসর শেষ হয়েছে। সর্বশেষ ২০২২ সালেও সংযুক্ত আরব আমিরাতে এশিয়াকাপের ১৫তম আসর অনুষ্ঠিত হয়েছেল যেখানে শ্রীলঙ্কা চ্যাম্পিয়ান এবং পাকিস্থান রানার আপ হয়।

প্রথম এশিয়া কাপ ভারত-শ্রীলঙ্কা-১৯৮৪

১৯৮৪ সালে প্রথম এশিয়া কাপের পর্দা উঠে সংযুক্ত আরব আমিরাতে। প্রথমবারের মতো এশিয়া কাপ হওয়ায় বেশি দল এতে অংশগ্রহণ করেনি। শুধু মাত্র তিন দল অংশগ্রহণ করেছিল প্রথম এশিয়া কাপ আয়োজনে। এরা হল পাকিস্তান, ভারত ও শ্রীলঙ্কা। এই সময় কোনো ফাইনাল খেলা ছিলোনা। রাউন্ড রবিন পদ্ধতিতে ভারত তাদের দুটি ম্যাচই জিতলে চ্যাম্পিয়ন বলে গন্য হয় এবং শ্রীলঙ্কা ১টি জিতায় রানার্স আপ বলে গণ্য হয়।

প্রথম এশিয়া কাপের ফলাফলঃ  জয়ী ভারত। রানার্র আপ হয় শ্রীলঙ্কা।

দ্বিতীয় এশিয়া কাপ পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা-১৯৮৬

দ্বিতীয় বারের মতো এশিয়া কাপ শুরু হয় ১৯৮৬ সালে শ্রীলঙ্কার মাঠিতে। নতুন করে প্রতমবারের মতো এশিয়া কাপে খেলে বাংলাদেশ। অপরদিকে শ্রীলঙ্কা সাথে ভারতের সম্পর্ক ভালো না থাকায় এশিয়া কাপ বয়কট করে ভারত। চার দল খেলার কথা থাকলেও পরে খেলে তিন দল। রাউন্ড রবিন পদ্ধতির এই আসরে যুক্ত হয় ফাইনাল। এশিয়া কাপ ফাইনালে পাকিস্তানকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয় শ্রীলঙ্কা। পাকিস্তান হারলেও ৬৭ রান করে ম্যাচ অব দি ম্যাচ হন পাকিস্তানের জাভেদ মিয়াদাদ।

দ্বিতীয় এশিয়া কাপের ফলাফল:  জয়ী শ্রীলঙ্কা। রানার্র আপ হয় পাকিস্তান।

তৃতীয় এশিয়া কাপ ভারত-শ্রীলঙ্কা-১৯৮৮

এশিয়া কাপের তৃতীয় আসর অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশে। বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো আয়োজন করে ১৯৮৮ সালের এশিয়া কাপ টুর্নামেন্ট। রাউন্ড রবিন টুর্নামেন্টের ফাইনালে শ্রীলঙ্কা অল আউট হয় ১৭৬ রানে। জবাবে ভারত ৬ উইকেটের সহজ জয় নিয়ে দ্বিতীয় বার এশিয়া কাপের শিরোপা জিতে। এই ম্যাচে ৭৬ রান করে ম্যান অব দি ম্যাচ হন নভজাত সিং সিধু।

তৃতীয় এশিয়া কাপের ফলাফল:  জয়ী ভারত। রানার্র আপ হয় শ্রীলঙ্কা।

চতুর্থ এশিয়া কাপ ভারত-শ্রীলঙ্কা-১৯৯০-৯১

ভারতে প্রথম এশিয়া কাপ অনুষ্ঠিত হয় ১৯৯০-৯১ সালে। ভারত ও পাকিস্তানের সম্পর্ক খারাপ থাকায় পাকিস্তান এশিয়া কাপের চতুর্থ আসর বর্জন করে। ফলে এই টুর্নামেন্টও খেলা হয় তিন দলে। ভারত, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা। এশিয়া কাপের তৃতীয় আসরেই মতো চতুর্থ আসরেও ফাইনালে শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি ভারত। প্রথমে ব্যাট করে শ্রীলঙ্কা মাত্র ২০৪ রান সংগ্রহ করে ভারত তিন উইকেট হারিয়ে টানা তৃতীয় বারের মতো এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়নস ভারত। ম্যান অব দি ম্যাচ হন ভারতের মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন তিনি ফাইনালে অপরাজিত ৫৪ রান করেন।

চতুর্থ এশিয়া কাপের ফলাফলঃ  জয়ী ভারত। রানার্র আপ হয় শ্রীলঙ্কা।

পঞ্চম এশিয়া কাপ ভারত-শ্রীলঙ্কা-১৯৯৫

দ্বিতীয় বারের মতো এশিয়া কাপ আয়োজন করে আরব আমিরাত। ১৯৯৫ সালে আয়োজিত এশিয়া কাপে অংশগ্রহণ করেন চার দল, বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা। বরাবরের মতো ফাইনালে উঠে শ্রীলঙ্কা ও ভারত।  আবারও শ্রীলঙ্কা ২৩০ রানে টার্গেট ছুড়ে দেয় ভারতেকে।  ভারত ৮ উইকেট হাতে রেখে সহজ জয় তুলে নেয়। আর দ্বিতীয় বারের মত ফাইনালে অপরাজিত ৯০ রান করে ম্যান অব দি ম্যাচ হন মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন।

পঞ্চম এশিয়া কাপের ফলাফল:  জয়ী ভারত। রানার্র আপ হয় শ্রীলঙ্কা।

ষষ্ঠ এশিয়া কাপ ভারত-শ্রীলঙ্কা-১৯৯৭

এশিয়া কাপে ষষ্ঠ আসর অনুষ্ঠিত হয় শ্রীলঙ্কায়। নিজেদের মাঠি চতুর্থ বারের মতো ভারতের বিপক্ষে ফাইনালে উঠে দুই দল। কিন্তু পিছনে তিন ফাইনাল হারার কথা মাথায় রেখে। ভারতের দেওয়া ২৩৯ রান থারা করতে নেমে ১৩.১ ওভার হাতে রেখেই টপকে যায় শ্রীলঙ্কা। জয়সুরিয়ার ৫২ বলে ৬৩ ও আতাপাত্তুর ৮৪ ম্যান অব দি ম্যাচ ঘোষিত হন আতাপাত্তু।

ষষ্ঠ এশিয়া কাপের ফলাফলঃ  জয়ী শ্রীলঙ্কা! রানার্র আপ হয় ভারত।

সপ্তম এশিয়া কাপ পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা-২০০০

দ্বিতীয় বারের মতো এশিয়া কাপে সপ্তম আসর অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশে। এবারও চার (৪) দল অংশগ্রহণ করেন এশিয়া কাপে কিন্তু প্রথম বারের মতো প্রথম রাউন্ডে থেকে বাদ পরে ভারত। এশিয়া কাপের দ্বিতীয় বারের মতো ফাইনালে মুখোমুখি পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা। পাকিস্তান ফাইনালে আগে ব্যাটিং করে সংগ্রহ করে ২৭৭ রান। আতাপাত্তুর সেঞ্চুরির পরেও ২৩৮ রানে অল আউট হয় শ্রীলঙ্কা। ৩৯ রানের জয় নিয়ে প্রথম বারের মত এশিয়া কাপ জিতে পাকিস্তান। আর ম্যান অব দি ম্যাচ হন পাকিস্তানের মঈন খান।

সপ্তম এশিয়া কাপের ফলাফলঃ  জয়ী পাকিস্তান। রানার্র আপ হয় শ্রীলঙ্কা।

অষ্টম এশিয়া কাপ ভারত-শ্রীলঙ্কা-২০০৪

২০০৪ সালে এশিয়া কাপের অষ্টম আসর বসে ২০০০ সালে রার্নাস আপ হওয়া দল শ্রীলঙ্কার মাটিতে। ২০০৪ সালের প্রথম ছয় দল নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় এশিয়া কাপ। আর বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলঙ্কার এই চার দলের সাথে নতুন যুক্ত হয় হংকং ও আরব আমিরাত। এই প্রথম এশিয়া কাপ খেলে এই দুই দল। এই আসরেই হংকংকে ১০৫ রানে হারিয়ে এশিয়া কাপে প্রথম জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ৷আগের আসর গুলোর চেয়ে আলাদা। যেমন প্রথম রাউন্ডে দল গুলোকে দুইটি গ্রুপে ভাগ করা হয়। বাংলাদেশের গ্রুপে ছিল পাকিস্তান ও হংকং। দুই গ্রুপ থেকে দুটি করে দল যায় দ্বিতীউ রাউন্ড বা ‘সুপার ফোরর’। সেখানে আবার প্রত্যেকে একে অপরের একবার করে মুখোমুখি হয়। এরপর সেখান থেকে প্রথম দুই দল যায় ফাইনালে। শ্রীলঙ্কা আগে ব্যাটিং করে করেছিল ২২৮ রান জবাবে ভারত করেছিল ২০৩ রান। ফাইনালে ভারতকে ২৫ রানে হারালো শ্রীলঙ্কা। ফাইনাল সেরা হন মারভান আতাপাত্তু তিনি ৬৫ রান করেন।

অষ্টম এশিয়া কাপের ফলাফলঃ  জয়ী শ্রীলঙ্কা। রানার্র আপ হয় ভারত।

 নবম এশিয়া কাপ ভারত-শ্রীলঙ্কা-২০০৮

এই প্রথমবারের মতো এশিয়া কাপ আয়োজনে করে পাকিস্তান। পাকিস্তানের ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত হয় এশিয়া কাপের নবম আসর। পাকিস্তানের মাটিতে ছয় দল নিয়ে খেলা শুরু হয়। প্রথম রাউন্ডে ভারত ও শ্রীলঙ্কা দুই ম্যাচ করে জিতায় ফাইনাল খেলেছিল তারা।  ফাইনালে  ২৭৩ রান করে শ্রীলঙ্কা এরমাঝে আবার জয়সুরিয়ার সেঞ্চুর। জাবাবে মাঠে নেমে শ্রীলঙ্কার বোলিং চাপ না সামলাতে পেরে ১৭৩ রানে অল আউট হয় ভারত। ফলে টানা দ্বিতীয় ও চতুর্থবারের মত চ্যাম্পিয়ন হয় শ্রীলঙ্কা। মাত্র ১৩ রান ৬ উইকেট নিয়ে ফাইনাল সেরা হন অজন্থা মেন্দিস।

নবম এশিয়া কাপের ফলাফলঃ  জয়ী শ্রীলঙ্কা। রানার্র আপ হয় ভারত।

দশম এশিয়া কাপ ভারত-শ্রীলঙ্কা-২০১০

এশিয়া কাপের দশম আসর অনুষ্ঠিত হয় শ্রীলঙ্কায় চারটি দল অংশগ্রহণ করেছে ২০১০ সালে। শ্রীলঙ্কাকে ৮১ রানের ব্যবধানে পরাজিত করে রেকর্ডসংখ্যক পঞ্চমবারের মতো শিরোপা লাভ করেন ভারত।২৬৫ রান তুলে ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্টের পুরস্কার পান পাকিস্তানের অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি।

দশম এশিয়া কাপের ফলাফলঃ জয়ী ভারত। রানার্র আপ হয় শ্রীলঙ্কা।

একাদশ এশিয়া কাপ পাকিস্তান-বাংলাদেশ-২০১২

বাংলাদেশে তৃতীয় বারের মতো এশিয়া কাপ আয়োজন করা হয়। এশিয়া কাপের একাদশ আসরে চার্রদল নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় টুর্নামেন্ট। ভারত এশিয়া কাপের আগের আসরের চ্যাম্পিয়ন হলেও দূর্ভাগ্যজনকভাবে একাদশবারের মতো অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলায় উঠতে ব্যর্থ হয়। এর মাঝে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠে কিন্তু, ফাইনালে পাকিস্তানের কাছে মাত্র ২ রানে হারে বাংলাদেশ। এশিয়া কাপে ফাইনালে উঠা ছিলো বাংলাদেশ ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথম।

একাদশ এশিয়া কাপের ফলাফলঃ  জয়ী পাকিস্তান। রানার্র আপ হয় বাংলাদেশ।

১২তম এশিয়া কাপ পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা-২০১৪

তৃতীয় বারের পর এবার চতুর্থ বারের মতো বাংলাদেশে আয়োজন করা হলো এশিয়া কাপের ১২তম আসর। ১২তম আসরে প্রথমবারের মতো যোগ হয় আফগানিস্তান। আফগানিস্তান প্রথমবার এসেই বাংলাদেশের সাথে জয় পায়। ফাইনালে পাকিস্তান ২৬০ রান করলে তাদের ৫ উইকেটে হারিয়ে পঞ্চম বারের মত চ্যাম্পিয়ন হয় শ্রীলঙ্কা। ১০১ রান করে ফাইনাল সেরা হন লাহিরু থিরিমান্নে।

১২তম এশিয়া কাপের ফলাফলঃ  জয়ী শ্রীলঙ্কা। রানার্র আপ হয় পাকিস্তান।

১৩তম এশিয়া কাপ ভারত-বাংলাদেশ-২০১৬

পঞ্চমবারেরও বাংলাদেশে এশিয়া কাপ। প্রথমবারের মত এশিয়া কাপ হয় টিটুয়েন্টি ফরম্যাটে। এবার দ্বিতীয় বারের মতো ফাইনালে যায় বাংলাদেশ। বৃষ্টিবিঘ্নিত ফাইনাল হয় ১৫ ওভারের৷ বাংলাদেশ ১২০ রান করলে ভারত ৭ বল বাকি থাকতে ৮ উইকেটে সহজেই ম্যাচ জিতে নেয়। চ্যাম্পিয়ন হয় ষষ্ঠ বারের মত। ফাইনালে ৬০ রান করে ম্যাচ সেরা হন শিখর ধাওয়ান। দ্বিতীয় বারের মতো সহজ ম্যাচ হারলো বাংলাদেশ।

১৩তম এশিয়া কাপের ফলাফলঃ  জয়ী ভারত। রানার্র আপ হয় বাংলাদেশ।

১৪তম এশিয়া কাপ ভারত-বাংলাদেশ-২০১৮

এশিয়া কাপ ১৪তম আসর অনুষ্ঠিত হয় আরব আমিরাতে। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে সংযুক্ত আমিরাতে অনুষ্ঠিত হয়। আরব আমিরাতে পুনরায় ছয় দল নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ফাইনালে মুখোমুখি ভারত ও বাংলাদেশ। বাংলাদেশ কাছে সহজ জয়ে সপ্তম বারের মতো চ্যাম্পিয়নস ভারত। এই ম্যাচে সর্বোচ্চ উইকেট পায়, রশীদ খান, মোস্তাফিজ ও কুলদীব যাদব। তাদের তিন জনেই ১০ টি করে উইকেট শিকার করেন।

১৪তম এশিয়া কাপের ফলাফলঃ  জয়ী ভারত। রানার্র আপ হয় বাংলাদেশ।

১৫তম এশিয়া কাপ শ্রীলঙ্কা-পাকিস্থান ২০২২

এশিয়া কাপের ১৫তম আসর দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ১১ই সেপ্টেম্বার ২০২২ এ দুবাই ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। শ্রীলঙ্কা প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৭০ রান করে ৬ উইকেটের বিনিময়ে। জবাবে পাকিস্থান ব্যাট করতে নেমে ১৪৭রান করতে সক্ষম হয়। টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হয় ওয়ানিদু হাসারাঙ্গা এবং ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ হয় ভানুকা রাজাপক্ষ ৪৫ বলে ৭১ রান করে অপরাজিত থাকে।

১৫তম এশিয়া কাপের ফলাফলঃ  জয়ী শ্রীলঙ্কা। রানার্র আপ হয় পাকিস্থান।

১৬তম এশিয়া কাপ ২০২৩

এশিয়া কাপের ১৬ তম আসরে ভারত শ্রীলঙ্কা ফাইনাল খেলে। শ্রীলঙ্কা টসে জিতে প্রথমে ম্যাট করতে গিয়ে মাত্র ১৫.২ ওয়ারে সবকয়টি উইকেট হারিয়ে মাত্র ৫০ রান করেন। পরে ভারত মাত্র ৬.১ ওভারে জয়লাভ করে। ( এটাই সর্বশেষ এশিয়া কাপ )

আরও পড়ুনঃ টি ২০ বিশ্বকাপ কে কতবার নিয়েছে

আশাকরি এশিয়া কাপ কে কতবার নিয়েছে তা আমাদের এই নিবন্ধের মাধ্যমে জানতে পেরেছেন। এখানে এশিয়া কাপের এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন তালিকা সহ সকল ম্যাচের সংক্ষিপ্ত বিবরন দেওয়া হয়েছে। আরো কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।

( সব খবর প্রতি মুহূর্তে পেতে ফলো করুন আমাদের Google News পেজ)

Leave a comment